কোয়ান্টাম ফিজিক্স
আব্দুল গাফফার রনি
সূচীপত্র
১ : আলোর কণাতত্ত্ব ও এর ত্রুটি
২ : আলোর তরঙ্গ তত্ত্ব
৩ : বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ইতিবৃত্ত
৪ : তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ
৫ : ইয়ংয়ের পরীক্ষা ও ইথারের হেঁয়ালি
৬: মাইকেলসন-মর্লির পরীক্ষা ও ইথারের পতন
৭ : বিপ্লবী ম্যাক্সওয়েল ও তড়িৎগতিবিদ্যার জন্ম
৮ : কৃষ্ণবস্তুর বিকিরণ ও চিরায়ত পদার্থবিদ্যার ব্যর্থতা
৯ : ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের শক্তির গুচ্ছ তত্ত্ব
১০ : কোয়ন্টামের শুরু
১১ : প্রাচীন পরমাণুবাদ
১২ : ব্রাউনীয় গতি, আইনস্টাইন ও পরমাণুবাদের জয়
১৩ : ক্যাথোড টিউব
১৪ : ভেলকিবাজ ক্যাথোড রশ্মি
১৫ : ইলেকট্রন আবিষ্কারের গল্প
১৬ : আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া
১৭ : আলোর কণা ফোটন
১৮ : এক্স-রে ও তেজস্ক্রিয়তা
১৯ : আলফা বেটা গামা
২০ : ধনাত্মক কণার সন্ধানে
২১ : রাদারফোর্ডের নিউক্লিয়াস
২২ : বোর এলেন বিজ্ঞানে
২৩ : বোরের কোয়ান্টাম পরমাণু
২৪ : কোয়ন্টাম বর্ণালী
২৫ : বোর মডেলের ত্রুটি, সোমারফেল্ডের সংশোধন
২৬ : পাউলির কোয়ান্টাম স্পিন
২৭ : বাঙালির কোয়ান্টাম যাত্রা
২৮ : দ্য ব্রগলির বস্তু তরঙ্গ
২৯ : ম্যাট্রিক্স বলবিদ্যা
৩০ : শ্রোডিঙ্গারের তরঙ্গ সমীকরণ
৩১ : নিশ্চয়তাই কোয়ান্টামের নিশ্চয়তা
৩২ : কোয়ান্টাম ভালোবাস ও একটা বিড়ালের উপখ্যান
৩৩ : নিউট্রনোর গল্প
৩৪ : হিগস বোসনের নোবেল জয়
৩৫ : ভাইল ফর্মিয়ন কি নোবেল এনে দেবে বাংলাদেশকে?
বই পরিচিতি:
বিংশ শতাব্দীর শুরুতেই বদলে গেল পদার্থবিদ্যার ইতিহাস। জন্ম হলো নতুন এক বিজ্ঞানের। প্ল্যাঙ্ক কোয়ান্টাম তত্ত্বের হাত ধরে পথ চলা শুরু বিজ্ঞানের নবতম শাখাটির। বিজ্ঞানী নীলস বোর এক ঝাঁক তরুণ শিষ্য নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন অতি পারমাণবিক জগতের রহস্যভেদ করতে। জন্ম হলো কোয়ান্টাম বলবিদ্যার। নতুন এই বিজ্ঞান তছনছ করে দিল প্রকৃতির চিরচেনা নিয়মগুলোকে। অনিশ্চয়তাই হয়ে উঠলো আধুনিক পদার্থবিদ্যার মূল ভিত্তি।
এই বইয়ে পদার্থবিদ্যার নতুন ও জটিলতম শাখাটিকে সাধারণ পাঠকের বোধগম্যের ভেতরে আনার চেষ্টা করা হয়েছে সহজ-সরল প্রাঞ্জল গদ্যে। সেই সাথে উঠে এসেছে কালের গর্ভে গুমরে মরা আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক অজানা ইতিহাস। বিজ্ঞান পত্রিকায় সম্পূর্ণ বইটিই পড়া যাবে সূচীপত্র ধরে।
লেখক পরিচিতি:
আবদুল গাফফার রনির পড়াশোনা যশোর মাইকেল মধুসূদন কলেজে। পদার্থবিজ্ঞানে। তাঁর লেখালেখির হাতেখড়ি রহস্যপত্রিকায় ২০০২ সালে। বিজ্ঞান, সাহিত্য আর ইতিহাসে প্রবল আগ্রহ ছিল লেখকের। সেই আগ্রহ থেকেই লেখালেখিতে ঝুঁকে পড়া। প্রথমে মুলধারার সাহিত্য, পরে বিজ্ঞানে। প্রথম বই প্রকাশ হয় ২০১০-এ, অঙ্কুর প্রকাশনী থেকে। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১১টি। ২০১৫ সালে গল্পের জন্য পেয়েছেন মিনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। প্রকাশিত কয়েকটি বই : থিওরি অব রিলেটিভিটি, মহাকর্ষ তরঙ্গ; প্রকাশক অন্বেষা। কোয়ান্টাম ফিজিক্স বইটিও ২০১৭ সালের বইমেলায় প্রকাশ করবে অন্বেষা।
বিজ্ঞান পত্রিকায় সম্পূর্ণ বইটি পড়া যাবে। তবে কেউ সংগ্রহে রাখতে চাইলে অনলাইনে কেনা যাবে ০১৫৫ ৭৭৭ ৯৩২৩ নম্বরে ফোন করে।
বিজ্ঞান পত্রিকা প্রকাশিত ভিডিওগুলো দেখতে পাবেন ইউটিউবে। লিংক:
১. টেলিভিশনঃ তখন ও এখন
২. স্পেস এক্সের মঙ্গলে মানব বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা